CCNA পরিচিতি (2)

ওএসআই মডেল কি?

Osi_model_trad

এক কম্পিউটার আরেক কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ এর মূল উদ্দেশ্য হলো তথ্য শেয়ার করা। মনেকরি  দু্ইটি কম্পিউটার ভিন্ন স্থানে অবস্থিত এবং এই দুইটি কম্পিউটার তথ্য আদান প্রদান করতে চায়। তাহলে একটি কম্পিউটার যখন ডাটা সেন্ড করবে তখন ডাটা অনেকগুলো মিডিয়া হয়ে ডেস্টিনেশন কম্পিউটারে পেৌছাবে।সোর্স থেকে ডেস্টিনেশনে যাওয়ার সময় ডাটা যেন কোন সমস্যা না হয় মানে ত্রুটি মুক্ত ভাবে পেৌঁছাতে পারে সে জন্য কিছু রূল নির্ধারন করা আছে। এই নিয়মকানুনগুলোকেই বলা হয় প্রটোকল। আর এই প্রটোকলগুলোর সমন্বয়ে যে মডেলটি তৈরি করা হয়েছে এই মডেলটিকেই বলা হয় OSI model. এই মডেলটি নির্ধারণ করেন ISO.

ওএসআই মডেলকে সাতটি লেয়ার বা স্তরে ভাগ ভাগ করা হয়। এর স্তরসমূহ হলো :

  • এপ্লিকেশন
  • প্রেজেন্টেশন
  • সেশন
  • ট্রান্সপোর্ট
  • নেটওয়ার্ক
  • ডাটালিংক
  • ফিজিক্যাল

. এপ্লিকেশন লেয়ার :

এটি হলো ওএসআই মডেলের সপ্তম লেয়ার। এপ্লিকেশন লেয়ার ইউজার ইন্টারফেস প্রদান করে এবং নেটওয়ার্ক ডাটা প্রসেস করে।এপ্লিকেশন লেয়ার যে কাজ গুলো করে থাকে রিসোর্স শেয়ারিং, রিমোট ফাইল একসেস, ডিরেক্টরী সার্ভিস ইত্যাদি। এপ্লিকেশন লেয়ারের কিছু প্রটোকল এর পোর্ট এড্রেস দেওয়া হলো

প্রটোকল এফটিপি টিএফটিপি টেলনেট ডিএইচসিপি ডিএনএস পপ আইম্যাপ এসএমটিপি এইচটিটিপি
পোর্ট এড্রেস ২০/২১ ৬৯ ২৩ ৬৭/৬৮ ৫৩ ১১০ ১৪৩ ২৫ ৮০

পোর্ট নাম্বারগুলো মনে রাখার চেষ্টা করতে হবে। কারণ সিসিএনএ পরীক্ষায় সাধারণত এ ধরনের প্রশ্ন থাকে , যেমন  এইচটিটিপি এর পোর্ট নাম্বার কত?

.প্রেজেন্টেশন লেয়ার :

এই লেয়ার নেটওয়ার্ক সার্ভিসের জন্য ডাটা ট্রান্সলেটর হিসেবে কাজ করে। এই লেয়ার যে কাজ গুলো করে থাকে ডাটা কনভার্শন,ডাটা কমপ্রেশন, ডিক্রিপশন ইত্যাদি। এই লেয়ারে ব্যবহিত ডাটা ফরম্যাট গুলো হলো .জেপিজি, .এমপিইজি ইত্যাদি।

. সেশন লেয়ার :

সেশন লেয়ারের কাজ হলো উৎস এবং গন্তব্য ডিভাইসের মধ্যে সংযোগ গড়ে তোলা , সেই সংযোগ কন্ট্রোল করে এবং প্রয়োজন শেষে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা। ডাটা পাঠানোর জন্য ৩ ধরনের কন্ট্রোল ব্যবহার করা হয় ।

  • সিম্পলেক্স : সিম্পলেক্স এ ডাটা একদিকে প্রবাহিত হয়।
  • হাফ ডুপ্লেক্স :  হাফ ডুপ্লেক্স পদ্ধতিতে একদিকের ডাটা প্রবাহ শেষ হলে অন্যদিকের ডাটা অন্য দিকের ডাটা প্রবাহিত হয়ে থাকে।
  • ফুল ডুপ্লেক্স : ফুল ডুপ্লেক্স পদ্ধতিতে একইসাথে উভয়দিকে ডাটা প্রবাহিত হতে পারে।

. ট্রান্সপোর্ট লেয়ার :

ওএসআই মডেলের চতুর্থ লেয়ার ট্রান্সপোর্ট লেয়ার । এই লেয়ারের কাজ হলো সেশন লেয়ারের কাছ থেকে পাওয়া পাওয়া ডাটা নির্ভরযোগ্যভাবে অন্য ডিভাইসে পৌছানো নিশ্চিত করে। এই লেয়ারে ডাটা পৌছানোর জন্য দু’ধরনের ট্রান্সমিশন ব্যবহার করে:

  • কানেকশন ওরিয়েন্টেড

কানেকশন ওরিয়েন্টেড এ ডাটা পাঠানোর আগে প্রেরক গ্রাহক এর সাথে একটি একুনলেজ সিগন্যাল এর মাধ্যাম কানেকশন তৈরি করে থাকে। ইহা টিসিটি এর ক্ষেত্রে ঘটে থাকে।

  • কানেকশনলেস

কানেকশনলেস ওরিয়েন্টেড এ ডাটা পাঠানোর আগে প্রেরক গ্রাহক এর সাথে কোন একুনলেজ সিগন্যাল এর মাধ্যাম কানেকশন তৈরি করে থাকে না। ইহা ইউডিপি এর ক্ষেত্রে ঘটে থাকে।

. নেটওয়ার্ক লেয়ার :

নেটওয়ার্ক লেয়ারের কাজ হলো এড্রেসিং ও প্যাকেট ডেলিভারি। এই লেয়ারে ডাটা প্যাকেটে নেটওয়ার্ক এড্রেস যোগ করে এনক্যাপসুলেশনের মাধ্যমে।এই লেয়ারে রাউটার ব্যবহিত হয়ে থাকে এবং রাউটিং টেবিল তৈরি করে থাকে।

. ডাটালিংক লেয়ার :

এটি হলো ওএসআই মডেলের ২য় লেয়ার। ডাটালিংক লেয়ারের কাজ হলো ফিজিক্যাল লেয়ারের মাধ্যমে এক ডিভাইস থেকে আরেক ডিভাইসে ডাটাগ্রামকে ক্রটিমুক্তভাবে প্রেরণ করা। এই লেয়ার দুটি ডিভাইসের মধ্যে লজিক্যাল লিংক তৈরি করে।  এই লেয়ারে ডাটাকে ফ্রেম এ পরির্বতন করে।

. ফিজিক্যাল লেয়ার :

ওএসআই মডেলের সর্ব নীচের লেয়ার হলো ফিজিক্যাল লেয়ার । এই লেয়ার ঠিক করে কোন পদ্ধতিতে এক ডিভাইসের সাথে আরেক ডিভাইসে সিগন্যাল ট্রান্সমিট হবে, ইলেকট্রিক সিগন্যাগ বা ডাটা বিট ফরম্যাট কি হবে ইত্যাদি। এই লেয়ারে ডাটা বিট টু বিট ট্রান্সফার হয়ে থাকে। এই লেয়ারে ব্যবহিত ডিভাইস গুলো হলো হাব, সুইজ ইত্যাদি।

 

চলুন এবার নিচের লেয়ার থেকে উপর লেয়ার পর্যন্ত সংক্ষিপ্ত আলোচনা করি,

ফিজিক্যাল লেয়ারে ক্যাবলের মধ্যে সিগন্যালগুলো বিট আকারে ট্রান্সফার হচ্ছে এই বিট গুলো ডাটালিংক লেয়ারে ফ্রেমে রূপান্তরিত হচ্ছে আর যেহেতু ফ্রেম গুলো রাউটারের মধ্যে দিয়ে যাবে তাই ফ্রেমগুলোকে প্যাকেট এ রূপান্তরিত হচ্ছে। এখন চলুন দেখি এই প্যাকেট গুলো কিভাবে যাবে  কানেকশন ওরিয়েন্টেড অবস্থায় নাকি কানেকশনলেস অবস্থায় এই সিদ্ধান্তটি নিয়ে থাকে টান্সপোর্ট লেয়ার। টান্সপোর্ট লেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরেই সেগমেন্ট গুলো কোন মোড এ (সিম্পলেক্স, হাফ ডুপ্লেক্স , ফুল ডুপ্লেক্স) ট্রান্সফার হবে এই সিদ্ধান্তটি নিয়ে থাকে সেশন লেয়ার । তারপরই এই ডাটা গুলো কি ফরম্যাট এ ( .jpg, .mpeg etc) প্রেজেন্ট হবে তা নির্ধারণ করে প্রেজেন্টেশন লেয়ার। সবশেষে ইউজার এর সাথে ইন্টারফেস তৈরি করে এপ্লিকেশন লেয়ার।

অনেক সময় একটি প্রশ্ন আসে এপ্লিকেশন লেয়ার অথবা নেটওয়ার্ক লেয়ার  OSI model এর কততম লেয়ার  সহজেই মনে রাখার জন্য এই বাক্যটি মনে রাখতে পারেন

All People Seem To Need Data Processing. এখানে

  • P= Presentation layer
  • A= Application layer
  • S= Session layer
  • T= Transport layer
  • N= Network layer
  • D= Data link layer
  • P=Physical layer

 

RAM

পিসি র‍্যাম কি ? এর কাজ কি ? একটি পিসিতে কতটা র‍্যাম এর দরকার ? বিভিন্ন ধরনের র‍্যাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন ।
*********************************************************************************
( www.facebook.com/vlabbd যদি সম্ভব হয় তবে আমাদের পেজে লাইক দিয়ে আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করুন এবং পোস্ট টি শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন )

র‍্যাম কি ?
র‍্যাম একটি সংক্ষিপ্ত নাম এর সম্পূর্ণ নাম হল ( Random Acces Memory ) । মাদার বোর্ড এর সাথে সরাসরি সংযুক্ত যে স্মৃতিতে গঠন এবং লিখন দুটি কাজই সম্পন্ন করা যায় সেই স্মৃতিকে র‍্যাম স্মৃতি বা সংক্ষেপে র‍্যাম বলে । এই স্মৃতি একটি অস্থায়ী স্মৃতি । পিসি তে যতখন বিদ্যুৎ সরবরাহ চালিত থাকে ততক্ষণ র‍্যামে তথ্যসমূহ সংরক্ষিত থাকে । বিদ্যুৎ চলে যাবার সঙ্গে সঙ্গে র‍্যাম তার সব তথ্য মুছে ফেলে , তাই র‍্যামকে অস্থায়ী স্মৃতি হিসাবে অভিহিত করা হয়েছে । সাধারণত তথ্যসমূহ গঠন ও পরিবর্তনে র‍্যাম ব্যবহৃত হয়ে থাকে । র‍্যাম স্মৃতিতে তথ্য পড়া ও লেখা সব কাজেই সম্পাদন করা যায় বলে একে লিখুন/পঠন স্মৃতি বলা হয় । এক জন কম্পিউটার ব্যবহারকারি র‍্যাম বা গঠন/লিখন স্মৃতিতে তথ্য সংরক্ষণ ও রক্ষিত তথ্য মুছে পুনরাই নতুন তথ্য রাখতে পারে ।

অনেক র‍্যাম স্মৃতিতে আলাদা আলাদা তথ্য ইনপুট ও তথ্য আউটপুট লাইনের বদলে সাধারন Data Lines ব্যবহার করা হয়ে থাকে । লিখনের সময় ডেটালাইন দিয়ে তথ্য স্মৃতিতে পাঠন হয় এবং গঠনের সময় একই লাইন দিয়ে তথ্য স্মৃতি হতে পঠন করা হয় না , এসব ক্ষেত্রে তথ্যরেখা র‍্যাম স্মৃতি ব্যবহার করা হয় ।

» বিভিন্ন ধরনের র‍্যাম সম্পর্কে বিস্তারিত ঃ
সাধারণত কম্পিউটারে যেসকল র‍্যাম এর বিপুন ব্যবহার হয়ে থাকে নিচে সেগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল ।

SRAM :
প্রতিটি মেমোরি সেলের জন্য Static Random Access Memory বা SRAM মাল্টি ট্রানজিস্টার ব্যবহার হয়ে থাকে । এদের সংখ্যা সাধারণত চারটি থেকে ছয়টি হয়ে থাকে । তবে প্রতিটি সেলে ক্যাপাসিটর থাকে না । প্রাথমিকভাবে এটি ক্যাশের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে ।

DRAM :
Dynamic random access memory কে পুনঃ পুনঃ রিফ্রেশ হতে হয় এবং এটি এক জোড়া ট্রানজিস্টরসহ মেমোরি সেল বহন করে । ট্রানজিস্টরটিকে কলামের ভেতর প্রতিবিটে একটিভেট করার জন্য dram যথাযথ কলামের মাধ্যমে একটি চার্জ প্রেরণ করা হয়ে থাকে ।

FPM DRAM :
ফাস্ট পেইজ ডায়নামিক র‍্যান্ডাম অ্যাকসেস মেমোরি বা এফপিএম ডির‍্যাম ( Fast Dynamic Random Access Memory ) ছিল প্রকৃতি ধরন । কলাম এবং সারির দ্বারা একটি ডেটা বিটকে স্থাপনের পুরো প্রক্রিয়া মাধ্যমে এটি অপেক্ষা করে এবং তখন পরিবর্তী বিট এটি শুরু হবার পূর্বে বিটটিকে পড়তে থাকে । L2 ক্যাশ এর সব চেয়ে বেশি স্থান পরিবর্তন হার হল প্রায় ১৭৬ MBps ।

EDO DRAM :
Extended Data – Out Dynamic Random Access Memory এক্সটেন্ডেড ডেটা – আউট র‍্যান্ডাম অ্যাকসেস মেমোরি বা এফপিএম ডির‍্যাম পরবর্তী বিট শুরু করার আগে প্রথম বিটের সকল প্রসেসিংয়ের জন্য অপেক্ষা করে না । প্রথম বিটটি স্থাপন হবার পরপরি EDO DRAM পরিবর্তী বিটকে খুজতে থাকে । এটি FPM DRAM এর চাইতে ৫ শতাংশ বেশি দ্রুত । L2 ক্যাশ এর সবচেয়ে স্থানান্তর হার হল ২৬৪ MBps ।

SDRAM :
Synchronous Dynamic Access Memory এর ক্ষেত্রে ব্রাস্ট মোড কোনসেপ্টর প্রয়োগ ঘটানো হয়েছে । যার ফলে সিস্টেমের পারফরমেন্স আরও বেড়ে গেছে । EDO DRAM এর চাইতে SDRAM ৫ শতাংশ বেশি দ্রুত গতির । আজকের দিনের ডেস্কটপ কম্পিউটার গুলোতে এটি খুব বেশি ব্যবহার হছে । L2 ক্যাশ এর সর্বোচ্চ স্থানন্তর হার হল প্রায় ৫২৮ MBps ।

DDR SDRAM :
Double Data Rate Synchronous Dynamic RAM হল SDRAM এর মতোই । কিন্তু এর থেকে উচ্চ ব্রান্ডউইডথ যার মানে হল খুব বেশি গতি । L2 ক্যাশ এর সর্বোচ্চ স্থানন্তর হার হল প্রায় ১,০৬৪ MBps ( DDR SDRAM 133 MHZ এর জন্য ) ।

Credit Card Memory :
ক্রেডিট কার্ড মেমোরি হল একটি প্রপাইটারি সেলফ- কনটেইনন্ড DRAM মেমোরি মডিউল যা নোটবুক কম্পিউটারগুলোতে ব্যবহারের জন্য একটি বিশেষ স্লটে বসানো হয় ।

PCMCIA Memory Card :
নোটবুকগুলোর জন্য এটি আরেকটি সেফল-কনটেইনন্ড DRAM মেমোরি মডিউল । এই রকম কার্ড গুলো প্রপ্রাইটারি নয় এবং যেকোনো নোটবুক কম্পিউটারের সাথে যাদের সিস্টেম বাস মেমোরি কার্ডের কনফিগারেশনের সাথে মিলে তাতে কাজ করে ।

CMOSRAM :
CMOS RAM হল আপনার কম্পিউটার এবং আরও কিছু ডিভাইস দ্বারা ব্যবহারিত স্বল্প পরিমাণের মেমোরি যা কিনা হার্ড ডিস্ক সেটিংয়ের মতো বিষয় গুলোকে স্মরণ রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে – তার একটি টার্ম । মেমোরি কনটেন্ট গুলোকে বজায় রাখতে এই মেমোরি একটি ছোট ব্যাটারি ব্যবহার করে থাকে ।

VRAM :
VRAM অথবা VideoRAM নামের এই র‍্যামটি Multiport Dynamic Random Access Memory নামেও পরিচিত । এই র‍্যাম গুলো সাধারণত ভিডিও অ্যাডপ্টারে ব্যবহার করা হয়ে থাকে । ‘Multiport’ অংশটি এসেছে এজন্য যে সাধারনভাবে VRAM এর একটি বদলে দুটি স্বাধীন একসেস পোর্ট আছে যা কিনা সিপিইউ এবং গ্রাফিক্স প্রসেসরকে নিরবিচ্ছিন্নভাবে র‍্যামকে অ্যাকসেস করার সুযোগ দিয়ে থাকে । VRAM টি গ্রাফিক্স কার্ডে থাকে এবং বিভিন্ন ধরনের পাওয়া যায় যাদের অনেকগুলিই প্রপ্রাইটারি । ডিসপ্লের কালার ডেপথ এর ক্ষেত্রে VRAM এর পরিমান একটি প্রভাব উপাদান । এছাড়াও গ্রাফিক্স – সঠিক তথ্য ধারনের জন্যও VRAM ব্যবহার হয়ে থাকে । যেমন – থ্রিডি জিওমেট্রিক ডেটা এবং টেক্সচার ম্যাপ । তাই আজকাল অনেক গ্রাফিক্স কার্ডই VRAM এর বদলে SGRAM ব্যবহার করা হয়ে থাকে । এর পারফরমেন্স VRAM এর প্রায় কাছাকাছি কিন্তু SGRAM এর দাম খুব কম ।

» আপনার পিসিতে কতটা র‍্যাম দরকার ?
কম্পিউটার পারফরমেন্সের ক্ষেত্রে প্রেসেসরের পরেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পূর্ণ ভুমিকা হল র‍্যামের । আপনার পিসিতে কি ধরনের র‍্যাম এর দরকার এটা সম্পূর্ণ আপনার কাজের উপর নির্ভর করবে । আপনি যদি গ্রাফিক্স বা গেম এর কাজ করেন তাহলে আপনার পিসিতে খুব বেশি র‍্যাম এর দরকার হবে । আপনার সিস্টেমটি যদি ধীর সাড়া প্রদান করে এবং হার্ড ডিস্ককে সব সময়ই অ্যাকসেস করে তাহলে আপনাকে আরও বেশি পরিমান র‍্যাম লাগাতে হবে । বর্তমান সময়ে সফটওয়্যারগুলি এতটাই শক্তি শালি হয়েছে যে সফটওয়্যার গুলিকে চালানর জন্য পিসি তে বিশাল পরিমান র‍্যাম এর দরকার পড়ছে । কোন কোন সফটওয়্যার বা অপারেটিং সিস্টেম গুলো ২ গিগাবাইটের র‍্যামে কাজেইকরেনা । উইন্ডোজ ৭/৮ মতো উন্নত প্রযুক্তির OS গুলিতে নানা ধরনের সফটওয়্যার চালাতে এবং আপনার কাজের গতির জন্য ২ গিগাবাইট এর বেশি র‍্যাম এর এর ব্যবহার করা দরকার । অ্যাডোবি ডিজাইন , বিভিন্ন ভিডিও এডিট ব্রান্ড এর সফটওয়্যার চালাতে এখুন অনেক বেশি র‍্যাম এর দরকার হয় । এছাড়াও টুডি , থ্রিডি অ্যানিমেশন , রেন্ডারিং , মাল্টিমিডিয়া বিভিন্ন কাজ গুলো করার জন্য প্রচুর র‍্যাম এর দরকার পড়ে । তাই যক্ষুনি একটি কম্পিউটার কিনুন ভবিষ্যৎ এর কথা মাতাই রেখে কিনবেন আর যক্ষুনি একটি র‍্যাম কিনবেন তার আগে ঠিক করে নিবেন আপনি কি কি ধরনের কাজ করবেন আপনার পিসিতে । তবে বর্তমান সময়ে ২ গিবির বেশি র‍্যাম বাবহারে করা উচিত ।

CCNA পরিচিতি – বেসিক নেটওয়ার্কিং

ccna

hello firends ! অনেকেই আছেন যারা কম্পেউটারে অনেক আগ্রহী । অদম্য ইচ্ছা নিয়ে শিখছেন  আর নিজেকে করছেন সমৃদ্ধ । আমিও এমনই একজন যে কোন কিছু জানার পর সেয়ার করতে আগ্রহী। যে টুকু শেয়ার করব এর ভিতর কোন ভুল থাকলে তো আপনারা আছেনই, কি ভুল আছে সেটা বলবেন আর আমিও শিখে নিব গুরুত্বপূর্ণ কিছু ।

এখানে যে টুকু শেয়ার করছি তার সবটুকুই কলেক্ট করা। তবে যেখানে প্রয়োজন হয়েছে সেখানে নিজের মত করে লেখার চেস্টা করেছি ।

আজকে আমরা আলোচনা করব নেটওয়ার্কিং নিয়ে । নেটওয়ার্কিং কি , কাকে বলে ?  তো…… আমরা মূল আলোচনায় আসি।

নেটওয়ার্ক কি?

একাধিক কম্পিউটার যখন একসাথে  যুক্ত হয়ে তথ্য আদানপ্রদান করে তখন তাকে নেটওর্য়াক বলে। নেটওর্য়াক করার জন্য ন্যূনতম দুটি কম্পিউটার প্রয়োজন।

নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ :

নেটওয়ার্ক কে  সাধারণত আমরা তিন ভাগে ভাগ করতে পাার ।

  • LAN
  • MAN
  • WAN

Local Area Network (LAN): একই বিল্ডিং এর মাঝে অবস্থিত বিভিন্ন কম্পিউটার নিয়ে গঠিত নেটওয়ার্রকে লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক  বলে। এই নেটওয়ার্ক এর ডাটা ট্রান্সফার গতি ১০এমবিপিএস। এই নেটওয়ার্ক এ ব্যবহৃত ডিভাইসগুলো হলো রিপিটার, হাব, নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস ইত্যাদি। Continue reading

পাসপোর্ট তৈরি করবেন কিভাবে?

passport

ব্যবসা, চাকরি, ভ্রমণ, লেখাপড়া যে কারণেই হোক না কেন প্রতিদিন আমাদের বিদেশে পাড়ি জমাতে হচ্ছে। বিদেশ যেতে হলে প্রথমই যে বিষয়টি প্রয়োজন হয়, তা হলো পাসপোর্ট। কীভাবে পাসপোর্ট বানানো যায়, এই নিয়ে কথা হয় আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, আগারগাঁও ঢাকার উপপরিচালক মো. কফিল উদ্দিন ভুঞার সঙ্গে। আসুন জেনে নিই বিস্তারিত−

পাসপোর্ট তিন ধরনের হয়ে থাকে

১। আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট (সবার জন্য) ২. বিশেষ পাসপোর্ট (শুধু ভারতে ভ্রমণের জন্য) ৩. Continue reading

কি ভাবে আমি ওয়ার্ডপ্রেস শিখব ?

 

best-free-wordpress-themes_0_1

বন্ধুরা ! নিশ্চই ভাল আছেন ?

আজকে আমরা আলোচনা করব ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে । যারা wordpress করতে আগ্রহী নিশ্চই এত দিনে html5 , css3 , javascript ভাল করে শিখে ফেলেছেন। তাই মনটা খুব চাইছে ইশ্ যদি ওয়ার্ডপ্রেসে কনভার্ট করতে পারতাম !

হ্যাঁ আর দেরি নয় । আজই নেমে পড়ুন ওয়ার্ডপ্রেসে ।

সবার আগে আমরা জেনে নেই wordpress কি , কয় ধরণের সার্ভিস প্রোভাইট করে। Continue reading